অত্র ইউনিয়নের ভূমি বছরের ৯ মান পানির নিচে তলিয়ে থাকার কারনে।
একমাত্র ইরি ধান চাষ ব্যাতিত আর কোন কাজে ব্যবহার হয় না।
এই জমিতে অধিক আয়ের লক্ষে ২০০৩ সালে সর্বপ্রথম, জনাব ফারুক শিকদার সমিতির মাধ্যমে মাছ চাষর পরিকল্পনা শুরু করে।
উক্ত সমিতির নাম। এস , এফ, পিএ নামে একটি সমিতি ঘঠন করে।
জমির চতুর পাশ বেড়িবাধ তৈরি লিজ আকারে মাছ চাছের চাষ শুরু করে।
সমিতির অবকাঠোমা: ফারুক শিকদারের উদ্যেগে, মুজিবর রহমানকে ক্যাশিয়র করে ফরুক শিকদার নিজেই সম্পাদক থাকে এর্ব ততকালিন সময়ে বাবুল আক্তার ইউপি সদস্য থাকায় তাহাকে সভাপতি করে মাছ চাষ শুরু করে।
উপকারিতা: মাছ চাষ করার ফলে জমিতে আগাছা পরিস্কার থাকে।
যার কারনে কৃষকের জমি পরিস্কার করার জন্য টাকা খরচ করতে হয় না। আরো দেখা যায় জমির উর্বর শক্তি বৃদ্দির কারনে জমিতে অতিরিক্ত সার ব্যবহার করতে হয়। কৃষকের সল্প খরচে অধিক ধান উৎপন্ন হয়।
ধান চাষের পরে এই জমিতে মাছ ছাড়িয়া ধান চাষের পূর্বে বিক্রয় করিয়া একর প্রতি প্রায় ৫০,০০০/= পঞ্চশ হাজার টাকা লাভ থাকে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস